আমি তো গুন্ডা আছি , প্রয়োজনে আমিই গুন্ডামী করে দেখাবো : হুঙ্কার দিলীপ ঘোষ এর

7th January 2021 10:07 pm বাঁকুড়া
আমি তো গুন্ডা আছি , প্রয়োজনে আমিই গুন্ডামী করে দেখাবো : হুঙ্কার দিলীপ ঘোষ এর


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :  লোকসভা নির্বাচনের পরে পঞ্চায়েতের লুঠের টাকার হিসেব হবে। একশো দিনের কাজের টাকা লুঠের হিসেব হবে। যারা এভাবে লুঠ করেছে তাদের বাঁকুড়া জেলে জায়গা হবে।  বড়রা সেন্ট্রাল জেল ও বিধায়ক সাংসদদের জায়গা হবে ভূবনেশ্বর। যেভাবে সুদীপ ও তাপসকে পাঠানো যেমন হ্য়েছে।  বৃহস্পতিবার বাঁকুড়ার তালডাংরার বিবড়দা হাট তলা ময়দানে এক জনসভায় এই দাবি করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি, সাংসদ দিলীপ ঘোষ। এর পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে উত্তরবঙ্গে তৃণমূল যুব সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যের পাল্টা প্রতিক্রিয়া দেন । উত্তরবঙ্গে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এক জনসভা থেকে দিলীপ ঘোষের নাম করে বলেন দিলীপ ঘোষ একজন গুন্ডা এ পরিপ্রেক্ষিতে আজ দিলীপ ঘোষ হুংকার দিয়ে বলেন 'আমি তো গুণ্ডা আছি, প্রয়োজন হলে আমি গুণ্ডামি করে দেখাবো , আমি সাধারণ মানুষকে নিয়ে গুণ্ডামি করবো ।

এরই পাশাপাশি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি আজও সাদা শাড়ি ও হাওয়াই চটি পড়ে টালির চালায় থাকেন এর পরিপ্রেক্ষিতে দিলীপ ঘোষ কটাক্ষ করে বলেন ও এখন ৭ কোটি টাকার বাড়িতে থাকে এবং মুখ্যমন্ত্রীর টালির চালার খাটের নিচে এসি লাগানো আছে ওই কথা কেউ জানে না ।





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।